logo

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

logo

BDCN24 হল সংবাদ, মতামত এবং বিনোদনের জন্য একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক মাল্টিমিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এটি পাঠক এবং শ্রোতাদের রাখার জন্য একটি ২৪/৭/৩৬৫ এর প্ল্যাটফর্ম

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

বিশেষ সংবাদ

ডায়াগনস্টিক সেন্টারস

স্বাস্থ্য ও পরিবেশ
হাজীগঞ্জে ৪টি হাসপাতালে ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা জরিমানা, পালিয়েছেন চিকিৎসক দম্পতি

মোহাম্মদ হাবীব উল্যাহ্: হাজীগঞ্জে ৫টি বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারসহ একটি ডেন্টাল কেয়ারে অভিযান চালিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার আলোকে বুধবার (২৪ জানুয়ারি) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে হাজীগঞ্জ বাজার এলাকায় ৪টি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে পৃথকভাবে নগদ মোট ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় এবং একটি ডেন্টাল কেয়ার সিলগালা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।জানা গেছে, নিবন্ধন না থাকা, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ, মেডিসিন কিটের নিম্নমান, প্রয়োজনীয় সংখ্যক সেবিকা (নার্স) না থাকা, মেডিসিনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সঠিক না থাকা, রেজিস্ট্রার ও সেবার মূল্য মান সঠিকভাবে না থাকাসহ অন্যান্য বিভিন্ন কারণ সমূহের কারণে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী ৫টি হাসপাতাল ও ডায়াগণস্টিক সেন্টারের মধ্যে ৪টি প্রতিষ্ঠানে জরিমানা করেন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মেহেদী হাসান মানিক।জরিমানাপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলো হল, হাজীগঞ্জ বাজারস্থ পপুলার ল্যাব এন্ড জেনারেল হাসপাতালে ৫০ হাজার, ভিআইপি হসপিটালে ৪০ হাজার, আল রাজি ডায়াগণস্টিক সেন্টারে ৫০ হাজার, নিশাত হাসাপাতালে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। একই সময়ে মেডিনোভা ডিজিটাল ডায়াগণস্টিক সেন্টার ও ডেন্টাল কেয়ারে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ পরিবেশ পরিস্কার ও পরিচ্ছন্ন থাকায় কোন জরিমানা করা হয়নি।অপর দিকে ভ্রাম্যমান আদালতের উপস্থিতি টের পেয়ে ডেন্টাল কেয়ার নামক একটি দন্ত চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানে রোগী ও স্বজন, মেডিকেল প্রমোশন অফিসারদের বসিয়ে রেখে চেম্বার থেকে পালিয়ে গেলেন চিকিৎসক দম্পতি। তারা হলেন, ডাঃ মো. বিল্লাল হোসেন ও ডাঃ পেয়ারা বিল্লাল। তারা চিকিৎসক না হয়েও নামের আগে ডাক্তার ব্যবহার এবং প্যাড ব্যবহার করে দীর্ঘদিন দাঁতের চিকিৎসা দিয়ে আসছেন।পরে পদধারী ডাঃ মো. বিল্লাল হোসেনের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে, তিনি অসংলগ্ন কথা বলেন এবং চেম্বারে আসছেন বলে আসেন নি। পরবর্তীতে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মেহেদী হাসান মানিক দীর্ঘ দীর্ঘক্ষণ বসে থেকে চেম্বারটি সিলগালার নির্দেশনা দেন। এদিকে ডেন্টাল কেয়ারে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান দেখে হাজীগঞ্জ বাজারের অন্যান্য দন্ত চিকিৎসার প্রতিষ্ঠানগুলোর সাটারে তালা দিয়ে পালিয়ে যায়।ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনকালে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মো. গোলাম মাওলা নঈম, জুনিয়র কনসালটেন্ট (চর্ম ও যৌন) ডাঃ মো. আবু সাঈদ মোস্তফা, উপজেলা স্যানেটারী ইন্সপেক্টর মো. শামছুল ইসলাম রমিজ, মো. জসিম উদ্দিন ও হাজীগঞ্জ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. আসাদুল কবিরসহ সঙ্গীয় ফোর্স ও অন্যান্য সরকারি কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) দিনব্যাপী হাজীগঞ্জ বাজারস্থ ১৩টি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ভ্রাম্যমান আদালতের দুইটি টিম অভিযান পরিচালনা করেন। এর মধ্যে ১১টি হাসপাতাল ও ডায়াগণস্টিক সেন্টারে পৃথকভাবে নগদ মোট ৫ লাখ ২৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায়সহ একটি হাসপাতাল সিলগালা এবং অপর দুইটি প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা।