BDCN24 হল সংবাদ, মতামত এবং বিনোদনের জন্য একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক মাল্টিমিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এটি পাঠক এবং শ্রোতাদের রাখার জন্য একটি ২৪/৭/৩৬৫ এর প্ল্যাটফর্ম
মোঃ আসাদুজ্জামানকেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স এন্ড মিডওয়াইফারি এবং ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্সকে স্নাতক সমমান (ডিগ্রি পাস কোর্স) করার ১ দফা দাবিতে মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচী পালন করেছেন বাংলাদেশ ডিপ্লোমা স্টুডেন্ট নার্সেস ইউনিয়ন (বিডিএসএনইউ) বরগুনা জেলা শাখা।রবিবার সকাল ১০ টায় বরগুনা প্রেস ক্লাবের সামনে এই মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি পালিন করেন নার্সিং ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা।
বরগুনা প্রতিনিধি আপন শ্যালিকাকে ধর্ষণের ব্যর্থ হয়ে নারীকে জখম ও দুই শিশুকে হত্যার দায়ে আসামী দুলাভাই ইলিয়াসকে মৃত্যুদন্ডের আদেশ দিয়েছে বরগুনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল। রোববার দুপুরে ওই ট্রাইব্যুনালের বিচারক জেলা ও দায়রা জজ বেগম লায়লাতুল ফেরদৌস এ আদেশ দিয়েছেন। আসামী হলো, বরগুনা সদর উপজেলার আয়লাপাতাকাটা ইউনিয়নের পূর্ব কেওরাবুনিয়া গ্রামের মৃত আবুল হোসেন পহলানের ছেলে মোঃ ইলিয়াস পহলান (৩৫) রায় ঘোষনার সময় আসামী আদালতে উপস্থিত ছিল। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিশেষ রনজুয়ারা সিপু।জানা যায়, বরগুনা সদর উপজেলার ফুলকুড়ি ইউনিয়নের গুদিঘাটা গ্রামে গৃহবধু রিগানের ভাই রিপন সরদার বরগুনা থানায় ২০২৩ সালে ৪ আগস্ট সকালে অভিযোগ করেন, তার বোন রিগান তিন বছরের শিশু তাইফাকে নিয়ে তাদের পৈত্রিক ভিটির পশ্চিম ভিটির টিনের বসত ঘরের বসবাস করেন। পাকুরগাছিয়া গ্রামের খবির হাওলাদারের ছেলে মোঃ হাফিজুল (১০) তার বোনের ঘরে থেকে রোডপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় পড়াশোনা করে। রাতে বাদির বোনকে হাফিজুল পাহারা দেয়। ঘটনার দিন ২০২৩ সালের ৩ আগস্ট রাত ১২ টার পরে হাফিজুল বাদির বোনের ঘরে ঘুমায়। পরের দিন সকালে বাদির বড় বোন মোর্শেদা ফোনে তাকে জানায়, কে বা কারা রাতের অন্ধকারে মোঃ হাফিজুলকে কুপিয়ে হত্যা করেছে। বাদির বোন রিগান ও তার শিশু কন্যা তাইফাকে কুপিয়ে গুরুত্বর জখম করেছে। তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক। চিকিসারত অবস্থায় রিগানের সন্তান তাইফাও মারা যায়। বাদি সংবাদ পেয়ে ৪ আগস্ট বাড়ি এসে বরগুনা থানায় অভিযোগ দেয়। বাদি আরও অভিযোগ করে মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত আসামী মোঃ ইলিয়াস পহলান তার বড় বোনের জামাতা। আমার বোন রিগানকে ধর্ষণ করতে ইলিয়াস পহলান রিগানের বসত ঘরে কৌশলে প্রবেশ করে। রিগান ডাক চিৎকার দিলে হাফিজুলের ঘুম ভেঙ্গে যায়। রিগানকে রক্ষা করতে এগিয়ে যায় হাফিজুল। এ সময় ইলিয়াস ধারালো দা দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে তিনজনকে জখম করে। রিগান মারাত্মক আহত হলেও দুই শিশু মারা যায়।