BDCN24 হল সংবাদ, মতামত এবং বিনোদনের জন্য একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক মাল্টিমিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এটি পাঠক এবং শ্রোতাদের রাখার জন্য একটি ২৪/৭/৩৬৫ এর প্ল্যাটফর্ম
বরগুনার তালতলী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট কেন্দ্রে অনিয়ম ও কর্মীদের মারধরের অভিযোগে বরগুনা প্রেসক্লাবে সোমবার বেলা ১২টায় সংবাদ সম্মেলন করেন তালতলী উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ রেজবি-উল-কবির জোমাদ্দার।সংবাদ সম্মেলনে তালতলী উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ রেজবি-উল-কবির জোমাদ্দার লিখিত বক্তব্যে জানান, নির্বাচনের দিন তালতলীর অনেকগুলো ভোটকেন্দ্রে অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়েছে। আমার এজেন্টদের কেন্দ্র থেকে বের করে দেয়া, জাল ভোট দেওয়াসহ অনেক অনিয়ম করা হয়েছে। যে সকল কেন্দ্রে অনিয়ম হয়েছে সে কেন্দ্রগুলো হলো- ৩ নং পচাকোড়ালিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৩২নং সকিনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সকিনা পাড়া, ৩০নং কবিরাজপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ২৭নং নলবুনিয়া আগাপাড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ২৯নং নলবুনিয়া সাইক্লোন সেন্টার, ৮নং তালতলী সরকারি ডিগ্রী কলেজ, ৬নং গাবতলী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১০নং জাকিরতবক দাখিল মাদ্রাসা ও ৭নং চরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, বিগত পাঁচ বছর আগে তালতলী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আমি বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয়লাভ করে সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করেছি। গত ৫জুন ৪র্থ ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আমাকে ১,৯৯১ ভোটের ব্যবধানে মো. মনিরুজ্জামান মিন্টু (আনারস প্রতীক) এর কাছে হারিয়ে দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পর থেকেই আমার নেতাকর্মীদের উপর হামলা, ঘরবাড়ী ভাংচুর ও লুটপাট করে মনিরুজ্জামান মিন্টু'র নেতা কর্মীরা। নির্বাচনের পরপরই বড় আমখোলা গ্রামের রুহুল আমিন, পাওয়া পাড়া গ্রামের মো. ফারুক হাওলাদার, বড় অংকুজানপাড়ার হাসান হাওলাদার, ছোট বগীর সোহেল রানা, নলবুনিয়া গোরাপাড়ার লাভলি বেগম, দক্ষিণ পূর্ব বেহেলা গ্রামের ফরিদা বেগম, দক্ষিণ পূর্ব বেহেলার সামীম ফকির, সোনাকাটার মো. প্রিন্স, কবিরাজপাড়ার বশির আলম, মো. মনির মাষ্টারসহ আমার শতাধিক সমর্থকদের মরধরসহএকাধিক ঘরবাড়ি ভাংচুর করে। এমনকি একজন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে মারধর করে মনিরুজ্জামান মিন্টু।