logo

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

logo

BDCN24 হল সংবাদ, মতামত এবং বিনোদনের জন্য একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক মাল্টিমিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এটি পাঠক এবং শ্রোতাদের রাখার জন্য একটি ২৪/৭/৩৬৫ এর প্ল্যাটফর্ম

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

হোম - জাতীয়- পোল্যান্ড যাওয়া হলো না হবিগঞ্জের মা-মেয়ের বেইলী রোড ট্রাজেডি,,,

পোল্যান্ড যাওয়া হলো না হবিগঞ্জের মা-মেয়ের বেইলী রোড ট্রাজেডি,,,

বেইলী রোড ট্রাজেডির এই ভয়াবহ ও মর্মান্তিক ঘটনায় হবিগঞ্জের মাধবপুরের রুবি রায় (৪০) ও তার মেয়ে ভিয়াংকা রায়ের (১৭) পোল্যান্ড যাওয়ার স্বপ্ন আগুনে পুঁড়ে ছাই হয়ে যায়।

পোল্যান্ড যাওয়া হলো না হবিগঞ্জের মা-মেয়ের বেইলী রোড ট্রাজেডি,,,

আবু হানিফ বিন সাঈদ।। বেইলী রোড ট্রাজেডির  শিকার হয়ে পোল্যান্ড যাওয়া হলো না হবিগঞ্জের হতভাগা মা-মেয়ের। 
বেইলী রোড ট্রাজেডির এই ভয়াবহ ও মর্মান্তিক ঘটনায় হবিগঞ্জের মাধবপুরের রুবি রায় (৪০) ও তার মেয়ে ভিয়াংকা রায়ের (১৭) পোল্যান্ড যাওয়ার স্বপ্ন আগুনে পুঁড়ে ছাই হয়ে যায়। 
বৃহস্পতিবার রাতে বেইলী রোডে কাচ্ছি ভাইয়ে অগ্নিকান্ডের ঘটনায় মা-মেয়ে নিহত হন।

রুবি রায় উপজেলার চৌমুহনী ইউনিয়নের বানেশ্বরপুর গ্রামের পোল্যান্ড প্রবাসি প্রকৌশলী উত্তম কুমার রায়ের স্ত্রী। মা মেয়ের মরদেহ ঢাকার মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে গ্রহন করতে প্রবাসি উত্তম রায় এখন বাংলাদেশে আসার পথে।

উত্তম রায়ের ভাগনে অয়ন রায় মা-মেয়ের মৃত্যু নিশ্চিত করে বলেন, গত বৃহস্পতিবার রাতে মালিবাগ বাসা থেকে মা মেয়ে বেইলি রোডে গিয়েছিলেন কাচ্ছি ভাইয়ে খেতে। খাবার শেষে মা মেয়ে আপন ঠিকানায় ফিরে আসার কথা। কিন্তু সেটি আর সম্ভব হয়নি। আগুনে পুড়ে তাদের স্বপ্ন ছাই করে দিয়েছে। উত্তম রায় দেশে ফিরে এসে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল হিমঘর থেকে মা মেয়ের মরদেহ গ্রামের বাড়ি বানেশ্বরপুর গ্রামে নিয়ে আসবেন।

শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০ টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মা মেয়ের লাশ পরিবারের পক্ষ থেকে শনাক্ত করা হয়েছে। আগুনের ধোয়ায় শ্বাসরোধ হয়ে তাদের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে।

উত্তম কুমার রায়ের ভাই বিষ্ণু রায় জানান, পোল্যান্ডের কুরিয়ার হুন্দাই কোম্পানীতে চাকরিকালীন সময়ে ফিলিপাইন নাগরিক রুবি রায়ের সাথে পরিচয় সূত্রে ১৯৯৬ সালে উত্তম ও রুবি বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়।  উত্তম কুমার রায় পোল্যান্ড চলে যাওয়ার পর রুবি রায় তার মেয়ে ভিয়াংকা রায়কে নিয়ে ঢাকার মালিবাগে বসবাস করতেন। ভিয়াংকা রায় ঢাকায় এ লেভেলে পড়াশুনা করতেন।

বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকা বেইলি রোডে কাচ্চি ভাইয়ে রাতের খাবার খেতে যনি তারা। খাবার শেষে বাসায় ফেরার কথা ছিল। কিন্তু কাচ্চি ভাইয়ে অগ্নিকান্ডে মা মেয়ের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে শুক্রবার সকালে ঢাকায় গিয়ে মা মেয়ের লাশ শনাক্ত করা হয়েছে।

নিহত রুবি রায় ও মেয়ে ভিয়াংকা রায় উত্তম রায়ের কাছে পোল্যান্ড যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তাদের সেই স্বপ্নগুলো আগুনে পুড়ে চিরতরে ছাই হয়ে যায় । 

মন্তব্য করুন ( 0 )

মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!

আরও খবর দেখুন

পোল্যান্ড যাওয়া হলো না হবিগঞ্জের মা-মেয়ের বেইলী রোড ট্রাজেডি,,,

বেইলী রোড ট্রাজেডির এই ভয়াবহ ও মর্মান্তিক ঘটনায় হবিগঞ্জের মাধবপুরের রুবি রায় (৪০) ও তার মেয়ে ভিয়াংকা রায়ের (১৭) পোল্যান্ড যাওয়ার স্বপ্ন আগুনে পুঁড়ে ছাই হয়ে যায়।

আবু হানিফ বিন সাঈদ, জেলা প্রতিনিধি, হবিগঞ্জ

image

আবু হানিফ বিন সাঈদ।। বেইলী রোড ট্রাজেডির  শিকার হয়ে পোল্যান্ড যাওয়া হলো না হবিগঞ্জের হতভাগা মা-মেয়ের। 
বেইলী রোড ট্রাজেডির এই ভয়াবহ ও মর্মান্তিক ঘটনায় হবিগঞ্জের মাধবপুরের রুবি রায় (৪০) ও তার মেয়ে ভিয়াংকা রায়ের (১৭) পোল্যান্ড যাওয়ার স্বপ্ন আগুনে পুঁড়ে ছাই হয়ে যায়। 
বৃহস্পতিবার রাতে বেইলী রোডে কাচ্ছি ভাইয়ে অগ্নিকান্ডের ঘটনায় মা-মেয়ে

নিহত হন।

রুবি রায় উপজেলার চৌমুহনী ইউনিয়নের বানেশ্বরপুর গ্রামের পোল্যান্ড প্রবাসি প্রকৌশলী উত্তম কুমার রায়ের স্ত্রী। মা মেয়ের মরদেহ ঢাকার মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে গ্রহন করতে প্রবাসি উত্তম রায় এখন বাংলাদেশে আসার পথে।

উত্তম রায়ের ভাগনে অয়ন রায় মা-মেয়ের মৃত্যু নিশ্চিত করে বলেন, গত বৃহস্পতিবার রাতে মালিবাগ বাসা থেকে মা মেয়ে বেইলি রোডে গিয়েছিলেন কাচ্ছি ভাইয়ে খেতে। খাবার শেষে মা মেয়ে আপন ঠিকানায় ফিরে আসার কথা। কিন্তু সেটি আর সম্ভব হয়নি। আগুনে পুড়ে তাদের স্বপ্ন ছাই করে দিয়েছে। উত্তম রায় দেশে ফিরে এসে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল হিমঘর থেকে মা মেয়ের মরদেহ গ্রামের বাড়ি বানেশ্বরপুর গ্রামে নিয়ে আসবেন।

শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০ টায়