logo

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

logo

BDCN24 হল সংবাদ, মতামত এবং বিনোদনের জন্য একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক মাল্টিমিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এটি পাঠক এবং শ্রোতাদের রাখার জন্য একটি ২৪/৭/৩৬৫ এর প্ল্যাটফর্ম

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

হোম - সারা দেশ- বানিয়াচংয়ে বিলে বিষ " ঠাকুর ঘরে কে রে, আমি কলা খাইনা

বানিয়াচংয়ে বিলে বিষ " ঠাকুর ঘরে কে রে, আমি কলা খাইনা

বানিয়াচংয়ে বিলে বিষ " ঠাকুর ঘরে কে রে, আমি কলা খাইনা

হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে বিলে বিষের খবর প্রকাশ হওয়ার পর চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। বিলের মালিক কাউকে
অভিযুক্ত করেননি। তিনি বিডিসিএনকে বলেছিলেন। গোলাম হোসেন ও কামাল হোসেন বিল ক্রয়ের জন্য বার বার এসেছিলেন। আরো বলেছিলেন কারোর সাথে বিরোধ নেই। এ খবর প্রকাশের পর গোলাম হোসেন ও কামাল হোসেন গং তৎপর হ'য়ে উঠেন। 


তারা ৩১ ডিসেম্বর ২৩ স্থানীয় পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিয়ে প্রতিবাদ করেছেন। প্রতিবাদে তারা বিলের মালিক ফিরোজ মিয়ার সাথে বিরোধের কথা উল্লেখ করেন। আনছার আলী ও তার ভাই বলেন মাছ মরে পচেঁ গেছে,তারা কি ভাবেন জানেন? জনমনে তাদের বক্তব্যে উদ্ধেগ্য সৃস্টি করেছে ফিরোজ মিয়া  ও প্রকাশিত খবরে  তাদের নাম নেই। 


প্রতিবাদে বলা হয়েছে, কৃষি জমিতে বিল দেওয়া হয়েছে। বাস্তবে বানিয়াচং টু কাদিরগঞ্জ সড়কের মাটি ভরাট করার জন্য বিভিন্ন সময়ে সরকারি ভাবে মাটি তুলা হয়। যার ফলে বিলের সৃষ্টি হয়। প্রভাবশালী মহল, সর্দার(সরকারের খাতায় নাম নেই) এর নাম  ব্যবহার করে কুচক্রীরা নিরিহ ফিরোজ মিয়াকে কোণঠাসা করতে চেয়েছে। যে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হয়, সে গণমাধ্যমে প্রতিবাদ করতে হয়। তা তারা করেননি। যা শাক দিয়ে মাছ ঢাকার নামান্তর। ফিরোজ মিয়া কারো বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ করেননি। প্রতিবাদকারীরা  সুস্পষ্ট করেছে কারা দায়ী।


বানিয়াচংয়ের সচেতন মহল প্রতিবাদকারীরা বিষ প্রয়োগ করছেন বলে দাবী করেন। এছাড়া ফিরোজ মিয়া কে বিভিন্ন হুমকি দিচ্ছেন। ফিরোজ মিয়া বলেন, আমি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।  

মন্তব্য করুন ( 0 )

মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!

আরও খবর দেখুন

বানিয়াচংয়ে বিলে বিষ " ঠাকুর ঘরে কে রে, আমি কলা খাইনা

মোঃ মুতাব্বির হোসাইন, ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি

image

হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে বিলে বিষের খবর প্রকাশ হওয়ার পর চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। বিলের মালিক কাউকে
অভিযুক্ত করেননি। তিনি বিডিসিএনকে বলেছিলেন। গোলাম হোসেন ও কামাল হোসেন বিল ক্রয়ের জন্য বার বার এসেছিলেন। আরো বলেছিলেন কারোর সাথে বিরোধ নেই। এ খবর প্রকাশের পর গোলাম হোসেন ও কামাল হোসেন গং তৎপর হ'য়ে উঠেন। 


তারা ৩১

ডিসেম্বর ২৩ স্থানীয় পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিয়ে প্রতিবাদ করেছেন। প্রতিবাদে তারা বিলের মালিক ফিরোজ মিয়ার সাথে বিরোধের কথা উল্লেখ করেন। আনছার আলী ও তার ভাই বলেন মাছ মরে পচেঁ গেছে,তারা কি ভাবেন জানেন? জনমনে তাদের বক্তব্যে উদ্ধেগ্য সৃস্টি করেছে ফিরোজ মিয়া  ও প্রকাশিত খবরে  তাদের নাম নেই। 


প্রতিবাদে বলা হয়েছে, কৃষি জমিতে বিল দেওয়া হয়েছে। বাস্তবে বানিয়াচং টু কাদিরগঞ্জ সড়কের মাটি ভরাট করার জন্য বিভিন্ন সময়ে সরকারি ভাবে মাটি তুলা হয়। যার ফলে বিলের সৃষ্টি হয়। প্রভাবশালী মহল, সর্দার(সরকারের খাতায় নাম নেই) এর নাম  ব্যবহার করে কুচক্রীরা নিরিহ ফিরোজ মিয়াকে কোণঠাসা করতে চেয়েছে। যে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হয়, সে গণমাধ্যমে প্রতিবাদ