logo

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

logo

BDCN24 হল সংবাদ, মতামত এবং বিনোদনের জন্য একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক মাল্টিমিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এটি পাঠক এবং শ্রোতাদের রাখার জন্য একটি ২৪/৭/৩৬৫ এর প্ল্যাটফর্ম

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

হোম - স্বাস্থ্য ও পরিবেশ- সত্যি কি খালি পেটে চিরতার পানি পান করলে কোন উপকার পাওয়া যায়?

সত্যি কি খালি পেটে চিরতার পানি পান করলে কোন উপকার পাওয়া যায়?

ভারতবর্ষ থেকে ১৮৩৯ সালে চিরতা ইউরোপে প্রবেশ করে। প্রাচীন আয়ুর্বেদ ও চরক সংহিতায় এর উল্লেখ আছে

সত্যি কি খালি পেটে চিরতার পানি পান করলে কোন উপকার পাওয়া যায়?


মোঃ রাব্বি ঢালী।। সুপ্রাচীনকাল থেকে চিরতা ভারতবর্ষে গুরুত্বপূর্ণ ভেষজ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। ভারতবর্ষ চিরতার আদিনিবাস। বিশেষ করে হিমালয়ের পাদভূমিতে তার উৎপত্তি। 


সেখান থেকে ভারতের বিভিন্ন অংশে, নেপাল ও ভুটানে তা ছড়িয়ে পড়ে। ভারতবর্ষ থেকে ১৮৩৯ সালে চিরতা ইউরোপে প্রবেশ করে। প্রাচীন আয়ুর্বেদ ও চরক সংহিতায় এর উল্লেখ আছে। চিরতার আয়ুর্বেদিক নাম কিরাততিক্তা। 


চিরকালের তিতা গাছ বলে হয়তো বাংলায় এর নাম দেয়া হয়েছে চিরতা। কালোমেঘ গাছও তিতা। সে গাছের বাংলা নাম কালোমেঘ, ইংরেজী নামের অর্থ সবুজ চিরতা। তবে চিরতা ও সবুজ চিরতা আলাদা দুটি গাছ। এর বাংলা, হিন্দি ও ইংরেজী নাম মোটামুটি একই।

আরও পড়ুন

শীতে সর্দি-কাশি থেকে সুস্থ থাকার উপায়

ছবি ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত

এ গাছের হিন্দি নাম চিরেইতা, ইংরেজী নাম চিরেত্তা, পাঞ্জাবী নাম চিরেইতা, তামিল নাম নিলাভেম্বু, আরবী নাম কাসাবুজাজারেয়ী। এ গাছের সব অংশই রোগ নিরাময়ে ব্যবহার করা যায়। আয়ুর্বেদিক বৈশিষ্ট্যে চিরতার রসা বা স্বাদ তিতা, গুণ বা ধর্ম লঘু ও শুষ্ক, বীর্য ঠাণ্ডা, বিপাক কটু।

মন্তব্য করুন ( 0 )

মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!

আরও খবর দেখুন

সত্যি কি খালি পেটে চিরতার পানি পান করলে কোন উপকার পাওয়া যায়?

ভারতবর্ষ থেকে ১৮৩৯ সালে চিরতা ইউরোপে প্রবেশ করে। প্রাচীন আয়ুর্বেদ ও চরক সংহিতায় এর উল্লেখ আছে

বিডিসিএন ২৪, নিজস্ব প্রতিনিধি

image


মোঃ রাব্বি ঢালী।। সুপ্রাচীনকাল থেকে চিরতা ভারতবর্ষে গুরুত্বপূর্ণ ভেষজ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। ভারতবর্ষ চিরতার আদিনিবাস। বিশেষ করে হিমালয়ের পাদভূমিতে তার উৎপত্তি। 


সেখান থেকে ভারতের বিভিন্ন অংশে, নেপাল ও ভুটানে তা ছড়িয়ে পড়ে। ভারতবর্ষ থেকে ১৮৩৯ সালে চিরতা ইউরোপে প্রবেশ করে। প্রাচীন আয়ুর্বেদ ও চরক সংহিতায় এর উল্লেখ আছে। চিরতার

আয়ুর্বেদিক নাম কিরাততিক্তা। 


চিরকালের তিতা গাছ বলে হয়তো বাংলায় এর নাম দেয়া হয়েছে চিরতা। কালোমেঘ গাছও তিতা। সে গাছের বাংলা নাম কালোমেঘ, ইংরেজী নামের অর্থ সবুজ চিরতা। তবে চিরতা ও সবুজ চিরতা আলাদা দুটি গাছ। এর বাংলা, হিন্দি ও ইংরেজী নাম মোটামুটি একই।