দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্য প্রতীক বরাদ্দ করা হয়। আজ ১৮ ডিসেম্বর বরগুনা-১ ও বরগুনা-২ সংসদীয় আসনে ১৭ জন প্রার্থীর প্রতীক বরাদ্দ করেন জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মোঃ রফিকুল ইসলাম।
১ আসনে, ১০ জন প্রার্থীর মধ্য দলীয় প্রার্থীদের বাহিরে স্বতন্ত্র ৪ জন প্রার্থীর ২জন তাদের পছন্দের প্রতীক যথাক্রমে স্বতন্ত্র(আওয়ামীলীগ) মোঃ খলিলুর রহমান, (ট্রাক) মোঃ নুরুল ইসলাম (কেতলি) এবং গোলাম সরোয়ার ফোরকান এবং গোলাম সরোয়ার টুকুর মধ্য লটারী করে প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়। লটারী গোলাম সরোয়ার টুকু, স্বতন্ত্র (আওয়ামীলীগ) ইগল এবং গোলাম সরোয়ার ফোরকান, কেঁচি প্রতীক পান। এছাড়া, আওয়ামীলীগ প্রার্থী, আ্যাডঃ ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু দলীয় প্রতীক নৌকা,এনপিপি' মাহবুর রহমান, (আম),বিএনএম'র মাসুূদ কামাল (নোঙ্গর) তরিকত ফেডারেশনের, আবুল কালাম(ফুলের মালা) তৃণমূল বিএনপি'র প্রার্থী ইউনুস সোহাগকে, সোনালী আঁশ প্রতীক বরাদ্দ
দেয়া হয়।
বরগুনা -২ আসনে আসনে-৭ জন দলীয় প্রার্থী হওয়ায় দলের নির্ধারিত প্রতীক তাদেরকে বরাদ্দ দেয়া হয়। প্রতীক বরাদ্দে আগে রিটার্নিং কর্মকর্তা প্রার্থী এবং উপস্হিত কর্মী-সমর্থকদের উদ্যেশ্য যথাযথ ভাবে নির্বাচনী আচরনবিধি মেনে প্রচারনা চালানোর দিক নির্দশনা মূলক বক্তব্য রাখেন।
৬টি উপজেলা নিয়ে যেহেতু বরগুনার -২ টি আসন সেহেতু আসন ভিত্তিক ৩ টি মাইক ব্যাবহার যথেষ্ট নয়। বরগুনা এক আসনে নৌকার প্রার্থীকে দলের শক্তিশালী ৩ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম সরোয়ার টুকু,খলিলুর রহমান এবং গোলাম সরোয়ার ফোরকানকে মোকাবেলা করতে হবে। অপরদিকে বরগুনা-২ আসনে কোন শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় নৌকার প্রার্থীর বিজয়ী সময়ের ব্যাপার। এই আসনে ভোটার উপস্হিতি নিয়েও শংসয় রয়েছে।
মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!