logo

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

logo

BDCN24 হল সংবাদ, মতামত এবং বিনোদনের জন্য একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক মাল্টিমিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এটি পাঠক এবং শ্রোতাদের রাখার জন্য একটি ২৪/৭/৩৬৫ এর প্ল্যাটফর্ম

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

হোম - জাতীয়- লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ ভোলাবাসী

লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ ভোলাবাসী

ছবিঃ ভোলা জেলা শহরের উকিলপাড়া থেকে তোলা

ভোলা জেলা সদরের গ্রাহকদের বিদ্যুৎ সরবরাহের উৎস ৩৪.৫ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন রেন্টাল বিদ্যুৎ প্লানটি চলতি বছরের ২৪ জানুয়ারি মেকানিক্যাল ত্রুটির কারনে বন্ধ হলে গত ৩ মাসেও প্লানটি সচল করতে পারেনি কতৃপক্ষ। 


একদিকে তীব্র তাপদাহ অন্যদিকে বিদ্যুতের ঘনঘন লোডশেডিং,এ দুইয়ে মিলে অতিষ্ঠ ভোলাবাসী। বিপর্যস্ত জনজীবন। 


প্রচন্ড তাপদাহে জনজীবনে নেমে এসেছে দুর্ভোগ। এর মধ্যে বিদ্যুতের ভয়াবহ লোডশেডিংয়ে ভোগান্তির মাত্রা যেন আরও বেড়েছে।


ভোলার আবহাওয়া অফিস সুত্র জানিয়েছে গত এক সপ্তাহের বেশি সময় তাপমাত্রা ৩৭° ডিগ্রী থেকে ৩৯° ডিগ্রীতে ওঠানামা করছে। এতে প্রচণ্ড তাপদাহ বিরাজ করছে দেশের একমাত্র উপকূলীয় জেলা ভোলায়।


ভোলা জেলা সদরের একাধিক বাসিন্দা জানিয়েছে,বিদ্যুতের লোডশেডিং অনেক বেড়েছে। গরমের কারণে রাতে আরও বেশি ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। তারা বিদ্যুৎ সমস্যার দ্রুত সমাধান চান।


বিদ্যুৎ নির্ভর ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের একাধিক মালিক জানিয়েছেন,আমাদের ব্যবসা বিদ্যুতের ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু গত ৩মাস ধরে ব্যাপক লোডশেডিং। ব্যবসা টিকিয়ে রাখায় দ্বায়।


জানা গেছে, ভোলায় বিদ্যুৎ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ফর ডিস্ট্রিবিউশন (ওজোপাডিকো) কোম্পানি লিমিটেড ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আওতায় পুরো জেলায় পাঁচ লাখের বেশি গ্রাহক রয়েছে। যারা জেলার সাত উপজেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করছেন। কিন্তু যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে সাড়ে ৩৪ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ প্লান্ট টানা তিন মাস ধরে বিকল থাকায় বিদ্যুতের সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। চাহিদার বিপরীতে সরবরাহ দিতে না পারায় ভোগান্তিতে গ্রাহকরা।

আরও পড়ুন

ফরিদগঞ্জে মাত্রারিক্ত বিদ্যুৎ বিল ও লোডশেডিংয়ের প্রতিবাদে মানববন্ধন

ফরিদগঞ্জে মাত্রারিক্ত বিদ্যুৎ বিল ও লোডশেডিংয়ের প্রতিবাদে মানববন্ধন

ভোলা খেয়াঘাটের ৩৪.৫ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক মো. হাফিজুর রহমান বলেন, যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মেশিনে সমস্যা হচ্ছে। আশা করি আগামী ছয় মাসের মধ্যে এ সমস্যার সমাধান হবে।




ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ফর ডিস্ট্রিবিউশন (ওজোপাডিকোর) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ইউনুস বলেন, চাহিদার বিপরীতে সরবরাহ না থাকায় বাধ্য হয়েই লোডশেডিং করতে হচ্ছে।


ভোলা সদর, বোরহানউদ্দিন ও চরফ্যাশন উপজেলায় ৮০ হাজার গ্রাহকের চাহিদা ৩০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। কিন্তু জাতীয় গ্রিড থেকে আমরা পাচ্ছি ২২ মেগাওয়াট। যে কারণে লোডশেডিং করতে হচ্ছে বাধ্য হচ্ছি। 


তিনি আরো বলেন,এ জেলায় যদি গ্রিড সাবস্টেশন করা যায় তাহলে এমন সমস্যা থাকবে না।




তবে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি সুত্র জানিয়েছে, চার লাখ ৩৮ হাজার গ্রাহক থাকলেও এ মুহূর্তে তাদের তেমন লোডশেডিং নেই। জাতীয় গ্রিড থেকে সরবরাহ হচ্ছে বিদ্যুৎ।

মন্তব্য করুন ( 0 )

মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!

আরও খবর দেখুন

লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ ভোলাবাসী

মোঃ খাইরুল ইসলাম, জেলা প্রতিনিধি, ভোলা

image

ভোলা জেলা সদরের গ্রাহকদের বিদ্যুৎ সরবরাহের উৎস ৩৪.৫ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন রেন্টাল বিদ্যুৎ প্লানটি চলতি বছরের ২৪ জানুয়ারি মেকানিক্যাল ত্রুটির কারনে বন্ধ হলে গত ৩ মাসেও প্লানটি সচল করতে পারেনি কতৃপক্ষ। 


একদিকে তীব্র তাপদাহ অন্যদিকে বিদ্যুতের ঘনঘন লোডশেডিং,এ দুইয়ে মিলে অতিষ্ঠ ভোলাবাসী। বিপর্যস্ত জনজীবন। 


প্রচন্ড তাপদাহে জনজীবনে নেমে এসেছে দুর্ভোগ। এর মধ্যে বিদ্যুতের

ভয়াবহ লোডশেডিংয়ে ভোগান্তির মাত্রা যেন আরও বেড়েছে।


ভোলার আবহাওয়া অফিস সুত্র জানিয়েছে গত এক সপ্তাহের বেশি সময় তাপমাত্রা ৩৭° ডিগ্রী থেকে ৩৯° ডিগ্রীতে ওঠানামা করছে। এতে প্রচণ্ড তাপদাহ বিরাজ করছে দেশের একমাত্র উপকূলীয় জেলা ভোলায়।


ভোলা জেলা সদরের একাধিক বাসিন্দা জানিয়েছে,বিদ্যুতের লোডশেডিং অনেক বেড়েছে। গরমের কারণে রাতে আরও বেশি ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। তারা বিদ্যুৎ সমস্যার দ্রুত সমাধান চান।


বিদ্যুৎ নির্ভর ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের একাধিক মালিক জানিয়েছেন,আমাদের ব্যবসা বিদ্যুতের ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু গত ৩মাস ধরে ব্যাপক লোডশেডিং। ব্যবসা টিকিয়ে রাখায় দ্বায়।


জানা গেছে, ভোলায় বিদ্যুৎ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ফর ডিস্ট্রিবিউশন (ওজোপাডিকো) কোম্পানি লিমিটেড ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আওতায় পুরো জেলায় পাঁচ লাখের