২ ফেব্রুয়ারি: মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি ও বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়।
৫ ফেব্রুয়ারি: মিয়ানমার থেকে ছোড়া মর্টার শেলের আঘাতে একজন বাংলাদেশি নারী ও একজন রোহিঙ্গা পুরুষ নিহত।
নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণে: নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের ৫ টি প্রাথমিক বিদ্যালয় সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
২৮ ফেব্রুয়ারি: সীমান্ত পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসায় বিদ্যালয়গুলো পুনরায় খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
নাইক্ষ্যংছড়ি: ৫ টি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ
উখিয়া: ৮-১০ দিন সীমান্তে শান্তি, তারপর গুলির শব্দ শোনা যায়।
টেকনাফ: মাঝে মাঝে গোলাগুলি ও বিকট শব্দ শোনা যায়।
সীমান্ত পরিস্থিতি ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে।নিরাপত্তা বাহিনীর টহল বৃদ্ধি করা হয়েছে।
মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!