গাজীপুরে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান মিলিয়ে হাজার হাজার একর বনভূমি দখল হয়েছে। এর মধ্যে ১৭৪টি প্রতিষ্ঠানের দখলে রয়েছে ৫০০ একর জমি। বন বিভাগ উচ্ছেদ মামলা করলেও নানা কারণে অভিযান এগোয়নি।
শ্রীপুর, বিবিএস কেবল (১.৬১ একর), ধনুয়া মৌজায় আরএকে সিরামিকস (৪ একর), রশোওয়া স্পিনিং মিল (৪ একর), ডিবিএল সিরামিকস (৮ একর), অটো স্পিনিং মিলস (২.২০ একর), সাতখামাইর মৌজায় আকন্দ গার্ডেন (১৬ একর), রিফাত ব্যাগ (২৫ শতক), পটকা মৌজায় ট্রেড ম্যানেজমেন্ট করপোরেশন (৭.৬৪ একর), কেওয়া মৌজার মিতা টেক্সটাইল (২.২০ একর), মেঘনা কম্পোজিট (৪০ শতাংশ), জোবায়ের স্পিনিং (১ একর), ওমেগা সুয়েটার (১ একর), সোলার সিরামিকস (৯০ শতাংশ), ইকো কটন (৪.৮৬ একর), ভাওয়াল ইন্ডাস্ট্রিজ (দুই একর), অনটেক লিমিটেড (৪.৯৪ একর), হাউআর ইউ টেক্সটাইল (১ একর), অরণ্যকুটির (২.২২ একর), উইষ্টেরিয়া টেক্সটাইল (৫.৩৩ একর), প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল (দুই একর), এপেক্স নিট কম্পোজিট (১১.৬২ একর), গ্রেটওয়াল সিরামিকস (৭.৩৮ একর), টেপিরবাড়ি মৌজায় ডিবিএল গ্রুপ (ছয় একর), তেলিহাটি মৌজায় কুঞ্জু বিথি (১ একর), আলিফ অটো ব্রিকস (৭০ শতাংশ), টেপিরবাড়ী মৌজায় চায়না বাংলা প্যাকেজিং (১ একর), প্রাইম ফার্মাসিউটিক্যালস (৭৬ শতাংশ), এইচ এস অ্যাগ্রো (দেড় একর), রেক্স অটো ব্রিকস (১ একর ৭০ শতাংশ), টেংরা মৌজায় শিশুপল্লী প্লাস (সাড়ে ১২ একর), মম পোলট্রি (৭০ শতাংশ) ও ওয়ারবিট স্টিল বিল্ডিং (দুই একর)।
সদর: পারটেক্স গ্রুপ (৪৩ একর), সান পাওয়ার সিরামিকস (৬.৫৭ একর), ফু-ওয়াং সিরামিক ও ফু-ওয়াং ফুড (৪.৪০ একর)।
কালিয়াকৈর: সোহাগ পল্লী রিসোর্ট, রাঙ্গামাটি ওয়াটার ফ্রন্ট, চন্দ্রার শিল্পী কুঞ্জ, কোকোলা ফুড প্রডাক্টস (১৫.০৫ একর)।
গত ১৭ এপ্রিল থেকে উচ্ছদ অভিযান শুরু হয়েছে।শ্রীপুর ও সদর উপজেলায় ৮.৭৯ একর বনভূমি উদ্ধার হয়েছে।
মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!