logo

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

logo

BDCN24 হল সংবাদ, মতামত এবং বিনোদনের জন্য একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক মাল্টিমিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এটি পাঠক এবং শ্রোতাদের রাখার জন্য একটি ২৪/৭/৩৬৫ এর প্ল্যাটফর্ম

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

হোম - আন্তর্জাতিক- রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে দ্রুত মামলা - ট্রাম্পের ক্ষোভ

রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে দ্রুত মামলা - ট্রাম্পের ক্ষোভ

রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে দ্রুত মামলা - ট্রাম্পের ক্ষোভ । ছবি সংগৃহীত

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আবারও আলোচনায়। এবার তিনি প্রকাশ্যে ভর্ৎসনা করলেন নিজ দলের প্রশংসিত অ্যাটর্নি জেনারেল পাম বন্ডিকে। স্থানীয় সময় ২০ সেপ্টেম্বর নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম “ট্রুথ সোশ্যাল”-এ ট্রাম্প লেখেন—“সবই কথা, কোনো কাজ নেই,” “কিছুই এগোচ্ছে না,” এমনকি তিনি অভিযোগ করেন, “আমাদের সুনাম ও বিশ্বাসযোগ্যতা ভেঙে পড়ছে, আর দেরি করার সময় নেই।”


মূলত ডেমোক্র্যাট সেনেটর অ্যাডাম শিফ, সাবেক এফবিআই পরিচালক জেমস কোমি ও নিউইয়র্কের অ্যাটর্নি জেনারেল লেটিশিয়া জেমসের বিরুদ্ধে এখনও মামলা না হওয়ার কারণে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প। এরা সবাই ট্রাম্প-বিরোধী রাজনীতির মুখ্য চরিত্র।


শিফ প্রথম মেয়াদে ‘রাশিয়া গেট’ ইস্যু উত্থাপন করে ট্রাম্পের অভিশংসনে বড় ভূমিকা রাখেন।


কোমি ছিলেন এফবিআই পরিচালক, যিনি ট্রাম্পকে আনুগত্যের শপথ না দেওয়ায় বরখাস্ত হন। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় “৮৬ ৪৭” লেখা পোস্ট করে ট্রাম্প সমর্থকদের সমালোচনার মুখে পড়েন।

আরও পড়ুন

শেখ হাসিনার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা - ৪৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা

শেখ হাসিনার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা - ৪৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা । ছবি- সংগৃহীত

লেটিশিয়া জেমস ট্রাম্প পরিবারের সম্পদমূল্য কারসাজির তথ্য প্রকাশ করেন, যার ফলে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে বিপুল অঙ্কের জরিমানার রায় আসে।


ট্রাম্প ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “আমাকে দুইবার অন্যায়ভাবে অভিশংসন করা হয়েছে, পাঁচবার মামলা হয়েছে। এখনই ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে।” সাংবাদিকদের তিনি আরও বলেন, “যদি তারা নির্দোষ হয়—ভালো, কিন্তু দোষী হলে বা বিচারের প্রয়োজন হলে তা দ্রুত সম্পন্ন করতে হবে।”


এ পর্যায়ে ট্রাম্প সরাসরি ফেডারেল প্রসিকিউটরদের ওপর চাপ সৃষ্টি করছেন। পলিটিকোর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৯ সেপ্টেম্বর তিনি ভার্জিনিয়ার ইস্টার্ন ডিস্ট্রিক্টের ফেডারেল প্রসিকিউটর এরিক সিবলিকে কার্যত বরখাস্ত করেছেন। অভিযোগ, সিবলি লেটিশিয়া জেমসের বিরুদ্ধে ‘মর্টগেজ জালিয়াতি’র মামলা করার পর্যাপ্ত প্রমাণ নেই বলে মত দেন। ট্রাম্প তাঁকে “রাইনো” (Republican In Name Only) আখ্যা দিয়ে বলেন, “তিনি দায়িত্ব পালনের কোনো ইচ্ছাই দেখাননি, তাই তাঁকে সরিয়ে দিয়েছি।” সিবলির স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন লিন্ডসে হ্যালিগান, যিনি বর্তমানে ওয়াশিংটন ডিসির স্মিথসোনিয়ান ইনস্টিটিউশনে কাজ করছেন।


শুধু তাই নয়, মেরিল্যান্ডের ফেডারেল প্রসিকিউটর কেলি ও. হায়েসের ওপরও চাপ বাড়াচ্ছেন ট্রাম্প। হায়েস বর্তমানে সাবেক জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন বোল্টনের বিরুদ্ধে তদন্ত চালাচ্ছেন, যাঁর বাড়িতে সম্প্রতি তল্লাশি চালানো হয়েছে।


এমন সরাসরি হস্তক্ষেপ নিয়ে মার্কিন গণমাধ্যমগুলো উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। ওয়াশিংটন পোস্ট লিখেছে, “প্রেসিডেন্টের তদন্তে হস্তক্ষেপ রোধে যে দীর্ঘদিনের প্রথাগত দেয়াল ছিল, তা ভেঙে পড়েছে।” নিউইয়র্ক টাইমস মন্তব্য করেছে, “এটি বিচার মন্ত্রণালয়ের স্বাধীনতার ওপর বড় আঘাত।” অন্যদিকে হিলারি ক্লিনটন কটাক্ষ করে বলেন, “ভাবুন তো, নিক্সন যদি ওয়াটারগেট কেলেঙ্কারির গোপন টেপ না রেখে কেবল টুইটে সব লিখে দিতেন, তাহলে কেমন হতো!”

মন্তব্য করুন ( 0 )

মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!

আরও খবর দেখুন

রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে দ্রুত মামলা - ট্রাম্পের ক্ষোভ

বিডিসিএন ২৪, নিজস্ব প্রতিনিধি

image

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আবারও আলোচনায়। এবার তিনি প্রকাশ্যে ভর্ৎসনা করলেন নিজ দলের প্রশংসিত অ্যাটর্নি জেনারেল পাম বন্ডিকে। স্থানীয় সময় ২০ সেপ্টেম্বর নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম “ট্রুথ সোশ্যাল”-এ ট্রাম্প লেখেন—“সবই কথা, কোনো কাজ নেই,” “কিছুই এগোচ্ছে না,” এমনকি তিনি অভিযোগ করেন, “আমাদের সুনাম ও বিশ্বাসযোগ্যতা ভেঙে পড়ছে, আর দেরি করার সময়

নেই।”


মূলত ডেমোক্র্যাট সেনেটর অ্যাডাম শিফ, সাবেক এফবিআই পরিচালক জেমস কোমি ও নিউইয়র্কের অ্যাটর্নি জেনারেল লেটিশিয়া জেমসের বিরুদ্ধে এখনও মামলা না হওয়ার কারণে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প। এরা সবাই ট্রাম্প-বিরোধী রাজনীতির মুখ্য চরিত্র।


শিফ প্রথম মেয়াদে ‘রাশিয়া গেট’ ইস্যু উত্থাপন করে ট্রাম্পের অভিশংসনে বড় ভূমিকা রাখেন।


কোমি ছিলেন এফবিআই পরিচালক, যিনি ট্রাম্পকে আনুগত্যের শপথ না দেওয়ায় বরখাস্ত হন। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় “৮৬ ৪৭” লেখা পোস্ট করে ট্রাম্প সমর্থকদের সমালোচনার মুখে পড়েন।