শারীরিক ও মানসিক স্বস্তি: কান্না 'হোমিওস্টেসিস' নামক অবস্থায় স্ট্রেস লেভেল কমিয়ে শরীরকে স্থির করে। কান্নায় শীতল হয় মস্তিষ্কের স্নায়ুকোষ এবং মাথা ঠাণ্ডা করে।
সুখানুভূতি ও প্রশান্তি: কান্নার সময় অক্সিটোসিন ও এন্ডোরফিন নামক হরমোনের নিঃসরণ হয় যা সুখানুভূতি ও প্রশান্তি দেয়।
সম্পর্কে গভীরতা: জন্মের পর শিশুর মায়ের সাথে সম্পর্কের প্রথম সূচনা হয় কান্নার মাধ্যমে। বড় হওয়ার পরও কান্না সম্পর্কে গভীরতা আনে।
আবেগের আদান-প্রদান: কান্না হলো গভীরতর আবেগের বহিঃপ্রকাশ। কান্নায় আত্মসচেতনতা বাড়ে এবং নিজের কার্যকলাপ নিয়ে আরো সচেতন হয়ে ওঠে।
ঘুম ভালো হয়: যেসব শিশুরা দিনের বেলায় অনেক কাঁদে, তাদের রাতে ঘুম ভালো হয়। বড়দের ক্ষেত্রেও তেমনই ঘটে।
পরিশেষে, কান্না শুধু দুর্বলতার লক্ষণ নয়, বরং এটি শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী
মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!