logo

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

logo

BDCN24 হল সংবাদ, মতামত এবং বিনোদনের জন্য একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক মাল্টিমিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এটি পাঠক এবং শ্রোতাদের রাখার জন্য একটি ২৪/৭/৩৬৫ এর প্ল্যাটফর্ম

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

হোম - সারা দেশ- দুর্যোগে বিপর্যস্ত সিলেট: কৃষক, ব্যবসায়ী ও পর্যটনকর্মীদের ক্ষয়ক্ষতি

দুর্যোগে বিপর্যস্ত সিলেট: কৃষক, ব্যবসায়ী ও পর্যটনকর্মীদের ক্ষয়ক্ষতি

ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত


কোম্পানীগঞ্জের বুড়দেও গ্রামের শওকত আলী ও আমির আলী কৃষিজীবী। তিন দফায় বন্যায় তাদের বসতঘর ও ফসল নষ্ট।


একই গ্রামের নুরুল ইসলাম বেড়াই ও নোয়াগাঁওয়ের আবদুল ওয়াহিদের পাথরের ব্যবসা ভোলাগঞ্জ কোয়ারি বন্ধ হওয়ায় বন্ধ হয়ে যায়। বন্যায় তাদের ব্যবসা সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়েছে।



কোম্পানীগঞ্জ, গোয়াইনঘাট, জৈন্তাপুর ও কানাইঘাট উপজেলার বেশিরভাগ মানুষের জীবন-জীবিকা পাথরকেন্দ্রিক ছিল।


ভোলাগঞ্জ, জাফলং, সারপিং, উৎমা, শ্রীপুর, রাংপানি, লোভা ও বিছনাকান্দিসহ সকল কোয়ারি বন্ধ হয়ে লাখ লাখ শ্রমিক বেকার।


বিকল্প পেশা হিসেবে মৎস্য, কৃষি, ক্ষুদ্র ব্যবসা ও পর্যটন নির্ভর করেছিলেন।



আরও পড়ুন

বানিয়াচংয়ে ইউএনও পদ্মাসন সিংহের মোবাইলকোর্টে ৫ ব্যবসায়ীকে জরিমানা।

বানিয়াচংয়ে ইউএনও পদ্মাসন সিংহের
মোবাইলকোর্টে ৫ ব্যবসায়ীকে জরিমানা।

২০২২ সালের বন্যা ও চলতি বছরের তিন দফা বন্যায় কৃষি ও মৎস্যের ক্ষতি।পর্যটকদের ভ্রমণ বন্ধ থাকায় পর্যটন ব্যবসায়ীদের ক্ষতি।অনেকে পেশা বদলে গ্রাম ছেড়ে শহরে চলে যাচ্ছেন।


সঠিক পরিমাণ নিরূপণ করা যায়নি।জেলা প্রশাসন অনুমান করছে কৃষি, মৎস্য, যোগাযোগ ও অবকাঠামোগত ক্ষতি হাজার কোটি টাকা।


জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. আবদুল কুদ্দুস বুলবুল জানিয়েছেন, ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ ও ত্রাণ বিতরণের কাজ চলছে।

মন্তব্য করুন ( 0 )

মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!

আরও খবর দেখুন

দুর্যোগে বিপর্যস্ত সিলেট: কৃষক, ব্যবসায়ী ও পর্যটনকর্মীদের ক্ষয়ক্ষতি

বিডিসিএন ২৪, অনলাইন ডেস্ক

image


কোম্পানীগঞ্জের বুড়দেও গ্রামের শওকত আলী ও আমির আলী কৃষিজীবী। তিন দফায় বন্যায় তাদের বসতঘর ও ফসল নষ্ট।


একই গ্রামের নুরুল ইসলাম বেড়াই ও নোয়াগাঁওয়ের আবদুল ওয়াহিদের পাথরের ব্যবসা ভোলাগঞ্জ কোয়ারি বন্ধ হওয়ায় বন্ধ হয়ে যায়। বন্যায় তাদের ব্যবসা সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়েছে।



কোম্পানীগঞ্জ, গোয়াইনঘাট, জৈন্তাপুর ও কানাইঘাট

উপজেলার বেশিরভাগ মানুষের জীবন-জীবিকা পাথরকেন্দ্রিক ছিল।


ভোলাগঞ্জ, জাফলং, সারপিং, উৎমা, শ্রীপুর, রাংপানি, লোভা ও বিছনাকান্দিসহ সকল কোয়ারি বন্ধ হয়ে লাখ লাখ শ্রমিক বেকার।


বিকল্প পেশা হিসেবে মৎস্য, কৃষি, ক্ষুদ্র ব্যবসা ও পর্যটন নির্ভর করেছিলেন।