তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দৃঢ়প্রত্যয়ী এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে চান। ক্যাম্পাসে সব ধরনের রাজনীতি বন্ধ করে নিরাপদ ও সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরি করতে হবে। গতকাল নিরাপত্তাজনিত কারণে তারা কোনো সমাগম করেননি। ক্যাম্পাস ও আশপাশের এলাকায় মাইকিং, হুমকি-ধমকি ও গুজব ছড়ানো হচ্ছে। ২০ ব্যাচের টার্ম ফাইনাল পরীক্ষায় শতভাগ অনুপস্থিত ছিলেন শিক্ষার্থীরা। তাদের অবস্থান কোনো নির্দিষ্ট ছাত্র সংগঠনের বিরুদ্ধে নয়, বরং সকল ছাত্র সংগঠনের বিরুদ্ধে। হিযবুত তাহরীর নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন এবং তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। শিবিরের বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়ে তাদের কাছে সুস্পষ্ট প্রমাণ নেই।
তাদের দাবি: ক্যাম্পাসে সকল রাজনৈতিক ও নিষিদ্ধ সংগঠনের কার্যক্রম বন্ধ। নিরাপত্তাজনিত ব্যবস্থা জোরদার করা। অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া। তাদের আন্দোলনের ন্যায্যতা বিবেচনা করে দাবি মেনে নেওয়া।
বুয়েটের শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দেশব্যাপী সমর্থন পাচ্ছে। বুয়েট ক্যাম্পাসে রাজনীতির প্রভাব নিয়ন্ত্রণে রাখা একটি দীর্ঘদিনের সমস্যা। এই আন্দোলনের ফলে ক্যাম্পাসে স্থায়ী সমাধান আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।
মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!