এ ঘটনার পর উত্তেজিত শিক্ষার্থীরা জিরো পয়েন্টের মূল ফটক আটকে বিক্ষোভ শুরু করেন। পরে কর্তৃপক্ষের আশ্বাসে ফটক খোলেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীকে ছাত্রলীগের উপগ্রুপ বিজয়ের কর্মী হিসেবে সোহরাওয়ার্দী হলে থাকতে দেখা যেত, তবে ছাত্রদলের নেতারা তাকে তাদের কর্মী বলে দাবি করছেন।

চবি ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. ইয়াসিন বলেন, "সাদ আমাদের কর্মী, তবে তার পরিচয় একজন শিক্ষার্থী হিসেবেই বড়। তাকে তুলে নিয়ে মারধর করাটা একেবারেই স্বাভাবিক ঘটনা নয়। আমরা এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।"

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক তানভীর মোহাম্মদ হায়দার আরিফ বলেছেন, "মারধরের ঘটনাটি সম্পর্কে অবগত হয়েছি। সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে খুব শিগগিরই দোষীদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে।"

এই ঘটনা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ বাড়িয়েছে, এবং প্রশাসন দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।