আমরা সকলেই রিজিকের জন্য আগ্রহী। পরিশ্রম করে ঘাম ঝরিয়ে রিজিক তালাশ করি। কিন্তু রিজিকের মালিক একমাত্র আল্লাহ। তিনিই আমাদের রিজিক প্রদান করেন।
আল্লাহ তাআলা বলেন,
নিশ্চয়ই আমার রব তাঁর বান্দাদের মধ্যে যার জন্য ইচ্ছা রিজিক প্রশস্ত করেন এবং সংকুচিত করেন। আর তোমরা যা কিছু আল্লাহর জন্য ব্যয় কর, তিনি তার বিনিময় দেবেন এবং তিনিই শ্রেষ্ঠ রিজিকদাতা। (সুরা সাবা, আয়াত: ৩৯)
রিজিক বৃদ্ধির জন্য আমাদের করণীয় হলো:
আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করা। রিজিকের জন্য আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করলে তিনি আমাদের রিজিক বৃদ্ধি করে দেন।
আল্লাহর রহমত লাভের জন্য ক্ষমা চাওয়া। ক্ষমার মাধ্যমে আল্লাহ বান্দার রিজিক বৃদ্ধি করে দেন।
হালাল উপায়ে রিজিক অর্জন করা। হারাম উপায়ে রিজিক অর্জন করলে তা বরকতহীন হয়।
আল্লাহর প্রতি তাওয়াক্কুল করা। আল্লাহর প্রতি তাওয়াক্কুল করলে তিনি আমাদের রিজিক প্রদানের ব্যবস্থা করে দেন।
রিজিক বৃদ্ধির কিছু আমল:
সুবহে সাদিকের তাসবিহ। সুবহে সাদিকের সময় ১০০ বার সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি, সুবহানাল্লাহিল আজিম, আস্তাগফিরুল্লাহ পাঠ করলে রিজিকে বরকত হয়।
তাহাজ্জুদ নামাজ। তাহাজ্জুদ নামাজ রিজিক বৃদ্ধির একটি উত্তম আমল।
দান-খয়রাত করা। দান-খয়রাত করলে আল্লাহ রিজিক বৃদ্ধি করেন।
দোয়া করা। আল্লাহর কাছে রিজিক বৃদ্ধির জন্য দোয়া করা।
রিজিক বৃদ্ধির জন্য আমাদের উপরোক্ত আমলগুলো পালন করা উচিত।
মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!