logo

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

logo

BDCN24 হল সংবাদ, মতামত এবং বিনোদনের জন্য একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক মাল্টিমিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এটি পাঠক এবং শ্রোতাদের রাখার জন্য একটি ২৪/৭/৩৬৫ এর প্ল্যাটফর্ম

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

হোম - সারা দেশ- রায়পুরে সুপারির বাম্পার ফলন, চোরের ভয়ে কৃষকদের টেনশন

রায়পুরে সুপারির বাম্পার ফলন, চোরের ভয়ে কৃষকদের টেনশন

ছবি: সংগৃহীত

লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে এ বছর সুপারির বাম্পার ফলন হয়েছে। দামও বেশ ভালো পাওয়া যাচ্ছে। তবে চোরের ভয়ে বাগান মালিকদের রাত জেগে পাহারা দিতে হচ্ছে।


রায়পুর উপজেলার প্রায় প্রতিটি বাড়ির আঙিনা, পুকুরপাড়, রাস্তার ধারে ও ঝোপঝাড়ে সারি সারি সুপারি গাছ দেখা যায়। এ বছর ফলন ভালো হওয়ায় কৃষকরা খুশি। বড় আকারের প্রতি পোন (৮০টি) পাকনা সুপারি ১৩০ থেকে ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।


কৃষকরা জানান, চৈত্র, বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ মাসে গাছে সুপারি পাকতে শুরু করে এবং নতুন ফুল ও ফলও আসে। সাধারণত চারা লাগানোর আড়াই থেকে তিন বছরের মধ্যেই গাছ ফল দিতে শুরু করে। বছরে এক-দু’বার গোবর সার ও সামান্য সেচ দিলেই ফলন ভালো হয়, তেমন বাড়তি পরিচর্যার প্রয়োজন হয় না।


ব্যবসায়ীরা বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে পাকনা সুপারি কিনে তা মাটিতে পুঁতে বা পানিতে ভিজিয়ে রাখেন। পরে শ্রাবণ-ভাদ্র মাসে পচানো এই ‘মজা সুপারি’ দেড়গুণ বেশি দামে বিক্রি করা হয়।


তবে ফলন ভালো হলেও চোরের উপদ্রবে চিন্তায় পড়েছেন কৃষকরা। অনেকেই রাত জেগে পাহারা দিচ্ছেন বাগানে, যাতে কষ্টের ফসল রক্ষা করা যায়।

আরও পড়ুন

আমতলীতে সরিষা চাষে বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা

আমতলীতে সরিষা চাষে বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা

রায়পুরে সুপারির বাম্পার ফলনে খুশি কৃষক, দামও বেশ ভালো,বড় সাইজের প্রতি পোন (৮০) টি পাকনা সুপারি বিক্রি হচ্ছে ১৩০/১৫০ টাকা। তবে কষ্টের বিষয় হলো চোরদের ভয়ে রাত জেগে পাহারা দিতে হচ্ছে বাগান মালিকদের। লক্ষীপুরের রায়পুরে প্রায় প্রতিটি বাড়ির আঙিনা, ঝোপঝাড়, পুকুরপাড়, রাস্তার ধার সব জায়গায় সুপারি গাছ দেখা যায়। একবার লাগালে দীর্ঘদিন ফল দিয়ে থাকে এ গাছ। আর ব্যবসায়ীরা এ সুপারি কিনে তা মাটিতে পুঁতে রাখেন বা পানিতে ভিজিয়ে রাখেন। পরে পচানো ওই সুপারি বিক্রি করেন প্রায় দেড়গুণ দামে। এর নাম হচ্ছে ‘মজা সুপারি।


কৃষকরা জানান, চৈত্র, বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ- এ তিন মাসে গাছে সুপারি পাকতে শুরু করে। অপরদিকে সুপারি গাছে নতুন করে ফুল ও ফল আসা শুরু হয়। বসতবাড়ির আশপাশে এবং উঁচু জমিতে চারা লাগানোর আড়াই থেকে তিন বছরের মধ্যেই ফল দিতে শুরু করে সুপারির গাছ। বছরে এক-দু’বার গোবর সার আর পানির সেচ দেয়া ছাড়া আর তেমন কোনো বাড়তি পরিচর্যা করা লাগে না। অনেক ব্যবসায়ী বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে সুপারি কিনে তা মাটিতে পুঁতে রাখেন বা পানিতে ভিজিয়ে রাখেন। পরে পানিতে পচানো ওই সুপারি শ্রাবণ-ভাদ্র মাসে বিক্রি করেন দেড়গুণ দামে।

মন্তব্য করুন ( 0 )

মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!

আরও খবর দেখুন

রায়পুরে সুপারির বাম্পার ফলন, চোরের ভয়ে কৃষকদের টেনশন

বিডিসিএন ২৪, নিজস্ব প্রতিনিধি

image

লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে এ বছর সুপারির বাম্পার ফলন হয়েছে। দামও বেশ ভালো পাওয়া যাচ্ছে। তবে চোরের ভয়ে বাগান মালিকদের রাত জেগে পাহারা দিতে হচ্ছে।


রায়পুর উপজেলার প্রায় প্রতিটি বাড়ির আঙিনা, পুকুরপাড়, রাস্তার ধারে ও ঝোপঝাড়ে সারি সারি সুপারি গাছ দেখা যায়। এ বছর ফলন ভালো হওয়ায় কৃষকরা খুশি। বড় আকারের প্রতি

পোন (৮০টি) পাকনা সুপারি ১৩০ থেকে ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।


কৃষকরা জানান, চৈত্র, বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ মাসে গাছে সুপারি পাকতে শুরু করে এবং নতুন ফুল ও ফলও আসে। সাধারণত চারা লাগানোর আড়াই থেকে তিন বছরের মধ্যেই গাছ ফল দিতে শুরু করে। বছরে এক-দু’বার গোবর সার ও সামান্য সেচ দিলেই ফলন ভালো হয়, তেমন বাড়তি পরিচর্যার প্রয়োজন হয় না।


ব্যবসায়ীরা বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে পাকনা সুপারি কিনে তা মাটিতে পুঁতে বা পানিতে ভিজিয়ে রাখেন। পরে শ্রাবণ-ভাদ্র মাসে পচানো এই ‘মজা সুপারি’ দেড়গুণ বেশি দামে বিক্রি করা হয়।


তবে ফলন ভালো হলেও চোরের উপদ্রবে চিন্তায় পড়েছেন কৃষকরা। অনেকেই রাত জেগে পাহারা দিচ্ছেন বাগানে, যাতে