মোহাম্মদ হাবীব উল্যাহ্:
হাজীগঞ্জে আলিম পরীক্ষায় উপজেলায় গড় পাশের হার ৯৫.৫৯ শতাংশ। চলতি বছর ১৩টি প্রতিষ্ঠান থেকে ৪৩১ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ৪১২ জন। অকৃতকার্য হয়েছে ১৯ জন। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮ জন, এ গ্রেড ১৮৪ জন, এ মাইনাস ১১৮ জন, বি গ্রেড ৬০ জন ও সি গ্রেড পেয়েছে ২০ জন শিক্ষার্থী।
উপজেলা সর্বোচ্চ ১৭ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে হাজীগঞ্জ দারুল উলুম আহমাদিয়া কামিল মাদরাসা থেকে। এ প্রতিষ্ঠান থেকে ১১২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ১০৮ জন। পাশের হার ৯৬.৪২ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৭ জন, এ গ্রেড ৫২ জন, এ মাইনস ২৩ জন, বি গ্রেড ১৩ জন ও সি গ্রেড ৩ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৪ জন শিক্ষার্থী।
বাকিলা ফাজিল মাদরাসা থেকে ৩৩ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ৩২ জন। পাশের হার ৯৭ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন, এ গ্রেড ৮ জন, এ মাইনাস ১৩ জন, বি গ্রেড ৯ জন ও সি গ্রেড ১ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১ জন শিক্ষার্থী।
বেলচোঁ কারিমাবাদ ফাজিল মাদরাসা থেকে ৪৬ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ৪৪ জন। পাশের হার ৯৬ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন, এ গ্রেড ২৩ জন, এ মাইনাস ১১ জন, বি গ্রেড ৬ জন ও সি গ্রেড ২ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ২ জন শিক্ষার্থী।
শতভাগ পাশের গৌরব অর্জন করেছে নওহাটা ফাজিল মাদরাসা। এ প্রতিষ্ঠান থেকে ২৮ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন, এ গ্রেড ১৭ জন, এ মাইনাস ৪ জন, বি গ্রেড ৪ জন ও সি গ্রেড ১ জন।
নেছারাবাদ ফাজিল মাদরাসা থেকে ২৭ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ২৫ জন। পাশের হার ৯৩ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন, এ গ্রেড ১৪ জন, এ মাইনাস ৭ জন ও বি গ্রেড ১ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ২ জন শিক্ষার্থী।
রাজারগাঁও ফাজিল মাদরাসা থেকে ২১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ২০ জন। পাশের হার ৯৫ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ১০ জন, এ মাইনাস ৫ জন, বি গ্রেড ৪ জন ও সি গ্রেড ১ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১ জন শিক্ষার্থী।
রামচন্দ্রপুর ফাজিল মাদরাসা থেকে ২২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ২০ জন। পাশের হার ৯৫ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন, এ গ্রেড ১১ জন, এ মাইনাস ৩ জন, বি গ্রেড ১ জন ও সি গ্রেড ২ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ২ জন শিক্ষার্থী।
সাদ্রা হামিদীয়া ফাজিল মাদরাসা থেকে ২৮ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ২৬ জন। পাশের হার ৯৩ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ১৪ জন, এ মাইনাস ৯ জন, বি গ্রেড ২ জন ও সি গ্রেড ১ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ২ জন শিক্ষার্থী।
শতভাগ পাশের গৌরব অর্জন করেছে ছালেহ আবাদ এম এন ফাজিল মাদরাসা। এ প্রতিষ্ঠান থেকে ২৪ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন, এ গ্রেড ১৫ জন, এ মাইনাস ৫ জন ও বি গ্রেড ২ জন।
সুহিলপুর এবিএস হামিদীয়া ফাজিল মাদরাসা থেকে ২২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ২১ জন। পাশের হার ৯৫ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ৬ জন, এ মাইনাস ৯ জন ও বি গ্রেড ৬ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১ জন শিক্ষার্থী।
বলাখাল এন.এম.এন আলিম মাদরাসা থেকে ১৭ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ১৪ জন। পাশের হার ৮২ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ২ জন, এ মাইনাস ৬ জন, বি গ্রেড ১ জন ও সি গ্রেড ৫ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৩ জন শিক্ষার্থী।
শতভাগ পাশের গৌরব অর্জন করেছে কাঁকৈরতলা ইসলামিয়া আলিম মাদরাসা। এ প্রতিষ্ঠান থেকে ২৩ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে এ গ্রেড পেয়েছে ৫ জন, এ মাইনাস ১১ জন, বি গ্রেড ৬ জন ও সি গ্রেড ১ জন।
কাপাইকাপ ইসলামিয়া আলিম মাদরাসা থেকে ২৮ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ২৭ জন। পাশের হার ৯৬ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ৭ জন, এ মাইনাস ১২ জন, বি গ্রেড ৫ জন ও সি গ্রেড ৩ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১ জন শিক্ষার্থী।
মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!