গত ছয় মাস ধরে রংপুর অঞ্চলে পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত না হওয়ায় খরার ঝুঁকি দেখা দিয়েছে। এই অবস্থা কৃষি, পানি সম্পদ এবং পরিবেশের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে।
গত বছরের নভেম্বর থেকে চলতি বছরের এপ্রিল পর্যন্ত রংপুর অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ অস্বাভাবিকভাবে কম ছিল।মার্চ মাস ছাড়া অন্যান্য মাসে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ছিল শূন্যের কোঠায়।এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত বৃষ্টিপাত না হওয়ায় পরিস্থিতি আরও তীব্র হয়েছে।
বৃষ্টিপাতের অভাবে বোরো ধানসহ অন্যান্য ফসলের উৎপাদন হুমকির সম্মুখীন।সেচের উপর নির্ভরতা বৃদ্ধি পেয়েছে, যার ফলে কৃষকদের খরচ বেড়েছে।ভূগর্ভস্থ পানির স্তর হ্রাস পাচ্ছে, যা দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব ফেলতে পারে।
রুরি।
খরার ফলে মাটির আর্দ্রতা কমে যাচ্ছে, যা ফসলের বৃদ্ধির জন্য ক্ষতিকর।ধুলোবালির ঝড় বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।জলাভূমি শুকিয়ে যাচ্ছে, যার ফলে জীববৈচিত্র্য হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে।
সরকার খরার প্রভাব মোকাবেলায় বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।কৃষকদের সেচের জন্য আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে।বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।খরার প্রতিরোধী ফসল চাষের জন্য কৃষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।
রংপুর অঞ্চলের খরা পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। দীর্ঘমেয়াদী সমাধানের জন্য কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন। বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ, খরার প্রতিরোধী ফসল চাষ এবং সেচ ব্যবস্থার আধুনিকীকরণ এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত। এছাড়াও, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণ করা জ
মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!