রমজান মাসে ইফতারের জন্য তরমুজের চাহিদা অনেক বেশি। গরমের কারণেও তরমুজের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। বাদামতলী পাইকারি বাজারে ছোট আকারের তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৮০-৯০ টাকায়। যাত্রাবাড়ী পাইকারি বাজারে দাম আরও কম।
কিন্তু খুচরা বাজারে তরমুজের দাম অনেক বেশি। বাদামতলী ও যাত্রাবাড়ী থেকে তরমুজ কিনে খুচরা বিক্রেতারা কেজির দামে বিক্রি করেন। এতে তরমুজের দাম প্রায় দ্বিগুণ হয়ে যায়।
বাদামতলী বাজারে তরমুজের দাম: ছোট আকারের (৩-৪ কেজি): ৮০-১০০ টাকা, মাঝারি আকারের (৫-৭ কেজি): ১৫০-১৮০ টাকা, বড় আকারের (৮-১২ কেজি): ২৫০-৩৫০ টাকা
যাত্রাবাড়ী বাজারে তরমুজের দাম: ছোট আকারের (৩-৫ কেজি): ৫০-৮০ টাকা, মাঝারি আকারের (৫-৮ কেজি): ১৬০-১৮০ টাকা, বড় আকারের (৮-১২ কেজি): ৩০০-৩২০ টাকা
খুচরা বাজারে তরমুজের দাম: প্রতি কেজি: ৮০ টাকা
তরমুজের দাম বেশি হওয়ার কারণ: খুচরা বিক্রেতারা কেজির দামে বিক্রি করে। প্রতিটি তরমুজের গড় মূল্য বেশি। ছোট আকারের তরমুজের চাহিদা কম।
সরকারের উচিত বাজারে তদারকি করা। খুচরা বিক্রেতাদের ন্যায্য দামে তরমুজ বিক্রি করতে বাধ্য করা।
কেজির পরিবর্তে পিস হিসেবে তরমুজ বিক্রি করা।
মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!