logo

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

logo

BDCN24 হল সংবাদ, মতামত এবং বিনোদনের জন্য একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক মাল্টিমিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এটি পাঠক এবং শ্রোতাদের রাখার জন্য একটি ২৪/৭/৩৬৫ এর প্ল্যাটফর্ম

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

হোম - আন্তর্জাতিক- যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশিদের ওপর নজরদারির ক্ষমতা বৃদ্ধি

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশিদের ওপর নজরদারির ক্ষমতা বৃদ্ধি

ছবি ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত

মার্কিন সিনেটে 'ফরেন ইন্টেলিজেন্স সার্ভিলেন্স অ্যাক্ট' (ফিসা) পাস হয়েছে, যা গ্রেফতারি পরোয়ানা বা আদালতের অনুমতি ছাড়াই মার্কিন পুলিশের নজরদারির ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।


এই বিধি দু'বছরের জন্য কার্যকর থাকবে এবং ৯/১১ এর মতো সন্ত্রাসী হামলা এড়াতে এটি গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।


মানবাধিকার কর্মীরা এই বিধির নিন্দা করেছেন এবং বলেছেন এটি মুসলমান ও কৃষ্ণাঙ্গদের লক্ষ্য করে তৈরি করা হয়েছে।


এই বিধি পাসের ফলে এফবিআইসহ সকল গোয়েন্দা সংস্থাকে ইমিগ্র্যান্টদের ওপর নজরদারিসহ সন্দেহজনক ব্যক্তি ও কোম্পানির তথ্য, ডেটা সেন্টারের তথ্য, কমার্শিয়াল রিয়েল এস্টেট মালিকদের তথ্য, কম্যুনিকেশন্স ইক্যুইপমেন্ট অপারেটর মালিকদের তথ্য চাওয়ার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।


এর মানে হল যে যে কাউকে গোপনে নজরদারির আওতায় আনা যাবে এবং প্রয়োজনে তাদের বাড়ি-ঘর, বাড়ির কাজের লোক, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ সর্বত্র তল্লাশি করা যাবে।


কম্পিউটার, ফোন, ইন্টারনেট, ফেসবুক, মেসেঞ্জার, ইনস্টাগ্রামেও ঢুকতে পারবে কোনো ধরনের অনুমতি ছাড়াই।


মুসলমান ইমিগ্র্যান্টরা (গ্রিনকার্ডধারী/সিটিজেন) নিজ নিজ দেশ ভ্রমণের পর যুক্তরাষ্ট্রে ফেরার সময় পোর্ট অব এনট্রিতে তাদের নানা প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হবে।


আমেরিকান সিভিল রাইটস গ্রুপের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে যে, এই বিলের মূল টার্গেট হচ্ছে কৃষ্ণাঙ্গ এবং মুসলমানেরা।


আরও পড়ুন

২০২৩ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র বিক্রি

ছবি ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত

যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাটর্নি জেনারেল মেরিক গারল্যান্ড ৭০২ ধারাকে অপরিহার্য বলে অভিহিত করেছেন।


এই বিধিটি নাগরিক স্বাধীনতা ও গোপনীয়তার উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে।এটি মুসলমান ও কৃষ্ণাঙ্গদের মধ্যে বৈষম্য বৃদ্ধি করতে পারে।সন্ত্রাসী হামলা রোধে এর কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।


এই বিধির বিরুদ্ধে আইনি চ্যালেঞ্জ আনা হতে পারে।নাগরিক সমাজ কর্তৃক বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ অব্যাহত থাকতে পারে।আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলিকে এই নতুন ক্ষমতাগুলি কীভাবে ব্যবহার করে তা নিয়ে নজরদারি করা প্রয়োজন।

মন্তব্য করুন ( 0 )

মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!

আরও খবর দেখুন

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশিদের ওপর নজরদারির ক্ষমতা বৃদ্ধি

বিডিসিএন ২৪, অনলাইন ডেস্ক

image

মার্কিন সিনেটে 'ফরেন ইন্টেলিজেন্স সার্ভিলেন্স অ্যাক্ট' (ফিসা) পাস হয়েছে, যা গ্রেফতারি পরোয়ানা বা আদালতের অনুমতি ছাড়াই মার্কিন পুলিশের নজরদারির ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।


এই বিধি দু'বছরের জন্য কার্যকর থাকবে এবং ৯/১১ এর মতো সন্ত্রাসী হামলা এড়াতে এটি গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।


মানবাধিকার কর্মীরা এই বিধির নিন্দা করেছেন এবং বলেছেন এটি

মুসলমান ও কৃষ্ণাঙ্গদের লক্ষ্য করে তৈরি করা হয়েছে।


এই বিধি পাসের ফলে এফবিআইসহ সকল গোয়েন্দা সংস্থাকে ইমিগ্র্যান্টদের ওপর নজরদারিসহ সন্দেহজনক ব্যক্তি ও কোম্পানির তথ্য, ডেটা সেন্টারের তথ্য, কমার্শিয়াল রিয়েল এস্টেট মালিকদের তথ্য, কম্যুনিকেশন্স ইক্যুইপমেন্ট অপারেটর মালিকদের তথ্য চাওয়ার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।


এর মানে হল যে যে কাউকে গোপনে নজরদারির আওতায় আনা যাবে এবং প্রয়োজনে তাদের বাড়ি-ঘর, বাড়ির কাজের লোক, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ সর্বত্র তল্লাশি করা যাবে।


কম্পিউটার, ফোন, ইন্টারনেট, ফেসবুক, মেসেঞ্জার, ইনস্টাগ্রামেও ঢুকতে পারবে কোনো ধরনের অনুমতি ছাড়াই।


মুসলমান ইমিগ্র্যান্টরা (গ্রিনকার্ডধারী/সিটিজেন) নিজ নিজ দেশ ভ্রমণের পর যুক্তরাষ্ট্রে ফেরার সময় পোর্ট অব এনট্রিতে তাদের নানা প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হবে।


আমেরিকান সিভিল