logo

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

logo

BDCN24 হল সংবাদ, মতামত এবং বিনোদনের জন্য একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক মাল্টিমিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এটি পাঠক এবং শ্রোতাদের রাখার জন্য একটি ২৪/৭/৩৬৫ এর প্ল্যাটফর্ম

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

হোম - আন্তর্জাতিক- কামালা হ্যারিসের পরাজয়ের কারণ: অর্থনীতি, অভিবাসন ও বিরোধী দলগুলোর অগ্রগতি

কামালা হ্যারিসের পরাজয়ের কারণ: অর্থনীতি, অভিবাসন ও বিরোধী দলগুলোর অগ্রগতি

কামালা হ্যারিসের পরাজয়ের কারণ: অর্থনীতি, অভিবাসন ও বিরোধী দলগুলোর অগ্রগতি । ছবি সংগৃহীত

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক, রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ এবং দলের কৌশলবিদরা বিশ্লেষণ করেছেন কেন যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট কামালা হ্যারিস ডোনাল্ড ট্রাম্পকে হোয়াইট হাউস থেকে ফিরিয়ে আসতে বাধা দিতে ব্যর্থ হয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে একের পর এক ধাক্কায় মুখোমুখি হওয়া ডেমোক্র্যাট দলের কাছে এটি ছিল এক বড় ধরনের ব্যর্থতা।


অর্থনীতি: 

প্রধান মাথাব্যথা ১৯৯২ সালে বিল ক্লিনটনের নির্বাচনী ক্যাম্পেইনে ব্যবহৃত একটি বিখ্যাত উক্তি ছিল "অর্থনীতি, স্টুপিড!", যা ৩০ বছর পরেও প্রাসঙ্গিক হিসেবে প্রতীয়মান হয়েছে। বর্তমান পরিস্থিতি দেখাচ্ছে, অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের কারণে কামালা হ্যারিস আমেরিকার ভোটারদের কাছে হার মেনে গেছেন। তাঁর দায়িত্বকালীন সময়ে দেশের উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি পরিস্থিতি ভোটারদের জন্য বড় একটি বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। যদিও সাম্প্রতিক মাসগুলিতে কিছুটা উন্নতি হয়েছে, তবুও অধিকাংশ ভোটারের মনোভাব ছিল নেতিবাচক। বিশেষ করে দ্রব্যমূল্য ও জ্বালানি খরচের কারণে ট্রাম্প এই বিষয়গুলোকে হ্যারিসের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালিয়েছেন।

আরও পড়ুন

জ্বালানি তেলের বাজারে সৌদির নতুন চমক, বিপাকে পড়তে পারেন বাইডেন

ছবি ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত

অভিবাসন সংকট:
২০২৪ সালের নির্বাচনে অভিবাসনও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল। ট্রাম্প ২০১৬ সালের মতো এবারও অভিবাসন নিয়ে তার প্রচারণা চালিয়ে গেছেন এবং প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যে, তিনি বায়ডেন-হ্যারিস প্রশাসনের অধীনে যুক্তরাষ্ট্রে আগত অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে ব্যাপক বহিষ্কারের উদ্যোগ নেবেন। যদিও বায়ডেন সরকারের কঠোর পদক্ষেপের পর সীমান্তে অনুপ্রবেশ কমেছে, অতীতের অভিবাসন প্রবাহকে কেন্দ্র করে ট্রাম্প বিরোধী প্রচারণা চালিয়েছেন।


জনসংখ্যাগত পরিবর্তন:


এই নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট দলভুক্ত হ্যারিস কিছুটা সাদা ভোটারদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পেতে সক্ষম হলেও, শ্বেতাঙ্গদের মধ্যে তার প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা ছিল অনেক কম। তবে, হ্যারিস আফ্রিকান আমেরিকান এবং হিস্পানিক ভোটারদের মধ্যে যথেষ্ট সমর্থন পেয়েছেন। কিন্তু, ট্রাম্পের সমর্থন কিছুটা বাড়াতে সক্ষম হয়েছেন, বিশেষ করে আফ্রিকান আমেরিকান ও হিস্পানিক ভোটারদের মধ্যে।

বাইডেনের আগমন ও অতিরিক্ত চাপ:

⁠⁠⁠⁠⁠⁠⁠
বাইডেন, যিনি ৮২ বছর বয়সে পুনঃপ্রার্থিতা করতে যাচ্ছিলেন, তা নিয়ে ডেমোক্র্যাটদের মধ্যে ব্যাপক উদ্বেগ ছিল। তাছাড়া, জুন মাসে ট্রাম্পের সঙ্গে তার বিতর্কের পর তার মানসিক সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল, যা দলের জন্য একটি সংকট সৃষ্টি করে। এতে শেষ পর্যন্ত বাইডেন পিছু হটেন এবং কামালা হ্যারিস মাত্র তিন মাসের প্রস্তুতিতে নির্বাচনী প্রতিযোগিতায় নেমে পড়েন।

বাইডেনের অবস্থা ও হ্যারিসের দোষ:

মন্তব্য করুন ( 0 )

মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!

আরও খবর দেখুন

কামালা হ্যারিসের পরাজয়ের কারণ: অর্থনীতি, অভিবাসন ও বিরোধী দলগুলোর অগ্রগতি

বিডিসিএন ২৪, নিজস্ব প্রতিনিধি

image

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক, রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ এবং দলের কৌশলবিদরা বিশ্লেষণ করেছেন কেন যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট কামালা হ্যারিস ডোনাল্ড ট্রাম্পকে হোয়াইট হাউস থেকে ফিরিয়ে আসতে বাধা দিতে ব্যর্থ হয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে একের পর এক ধাক্কায় মুখোমুখি হওয়া ডেমোক্র্যাট দলের কাছে এটি ছিল এক বড় ধরনের ব্যর্থতা।


অর্থনীতি: 

প্রধান মাথাব্যথা ১৯৯২ সালে বিল ক্লিনটনের নির্বাচনী

ক্যাম্পেইনে ব্যবহৃত একটি বিখ্যাত উক্তি ছিল "অর্থনীতি, স্টুপিড!", যা ৩০ বছর পরেও প্রাসঙ্গিক হিসেবে প্রতীয়মান হয়েছে। বর্তমান পরিস্থিতি দেখাচ্ছে, অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের কারণে কামালা হ্যারিস আমেরিকার ভোটারদের কাছে হার মেনে গেছেন। তাঁর দায়িত্বকালীন সময়ে দেশের উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি পরিস্থিতি ভোটারদের জন্য বড় একটি বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। যদিও সাম্প্রতিক মাসগুলিতে কিছুটা উন্নতি হয়েছে, তবুও অধিকাংশ ভোটারের মনোভাব ছিল নেতিবাচক। বিশেষ করে দ্রব্যমূল্য ও জ্বালানি খরচের কারণে ট্রাম্প এই বিষয়গুলোকে হ্যারিসের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালিয়েছেন।