প্লান্টার ফ্যাসাইটিস: পায়ের পাতার নিচের অংশে অবস্থিত প্লান্টার ফ্যাসিয়া নামক টিস্যুতে প্রদাহ।
আর্চের সমস্যা: পায়ের আর্চ ঠিকমত না থাকলে বা ফ্ল্যাট ফুট হলে।
আঘাত বা ইনজুরি: পায়ের পাতায় আঘাত বা অতিরিক্ত চাপ।
আর্থ্রাইটিস: রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিস বা অস্টিওআর্থ্রাইটিসের মতো রোগ।
অতিরিক্ত ব্যবহার: দীর্ঘক্ষণ হাঁটা বা দৌড়ানোর ফলে পায়ের পাতায় ক্লান্তি বা ব্যথা।
পোডিয়াট্রিক সমস্যা: ক্যালাস, কর্ন বা ব্যাঙ্গারের মতো সমস্যা।
ক্যালকেনিয়াম স্পার: পায়ের গোড়ালিতে হাড়ের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি।
অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা:পায়ের পাতায় ব্যথা,পায়ের গোড়ালিতে ব্যথা, বিশেষ করে সকালে ঘুম থেকে ওঠার সময়,দীর্ঘক্ষণ বসে থাকার পর হাটতে গেলে ব্যথা,দীর্ঘমেয়াদী হলে সারাক্ষণ ব্যথা
বিশ্রাম: পায়ের উপর চাপ কমানোর জন্য বিশ্রাম নেওয়া।
বরফ প্রয়োগ: ব্যথা ও ফোলাভাব কমাতে দিনে কয়েকবার বরফ প্রয়োগ করা।
স্ট্রেচিং ব্যায়াম: প্লান্টার ফ্যাসিয়ার জন্য বিশেষ কিছু ব্যায়াম।
ওষুধ: ব্যথা ও প্রদাহ কমাতে আইবুপ্রোফেন বা ন্যাপ্রোক্সেন জাতীয় ওষুধ (চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী)।
বিশেষ জুতা: আর্চ সমর্থনকারী বা বিশেষভাবে ডিজাইন করা জুতা ব্যবহার।
ফিজিওথেরাপি: দীর্ঘস্থায়ী বা তীব্র ব্যথার জন্য ফিজিওথেরাপিস্টের তত্ত্বাবধানে ফিজিওথেরাপি।
ইনজেকশন থেরাপি: প্রদাহ কমাতে কোর্টিকোস্টেরয়েড ইনজেকশন (জটিল ক্ষেত্রে)।
সার্জারি: জটিল ক্ষেত্রে (বিরল)।
নরম জুতা ব্যবহার করুন।গোড়ালিতে ব্যথা হলে জুতার ভেতর হিল কুশন ব্যবহার করুন।শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন।নিয়মিত ব্যায়াম করুন।পায়ের পাতায় ব্যথা দীর্ঘস্থায়ী হলে বা বাড়তে থাকলে অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
এই তথ্য শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে প্রদান করা হচ্ছে এবং কোনও চিকিৎসা পরামর্শ হিসেবে বিবেচিত হবে না। পায়ের পাতায় ব্যথার ক্ষেত্রে একজন যোগ্যতাসম্পন্ন চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ
মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!