logo

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

logo

BDCN24 হল সংবাদ, মতামত এবং বিনোদনের জন্য একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক মাল্টিমিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এটি পাঠক এবং শ্রোতাদের রাখার জন্য একটি ২৪/৭/৩৬৫ এর প্ল্যাটফর্ম

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

হোম - ধর্ম ও জীবন- রমজানের বাইরেও ফজিলতের রোজা - জানুন কখন আর কিভাবে রাখবেন

রমজানের বাইরেও ফজিলতের রোজা - জানুন কখন আর কিভাবে রাখবেন

ছবি ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত

রমজান মাস ছাড়াও বছরের বিভিন্ন সময় নানা রোজা রাখার বিধান রয়েছে। মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য এই রোজাগুলোও গুরুত্বপূর্ণ। বছরজুড়ে রাখা যায় এমন রোজাগুলো হলো:


এক দিন পর পর রোজা: একে সওমে দাউদ বলা হয়। নবী (সাঃ) এটিকে সর্বোত্তম রোজা বলেছেন এবং বেশি রোজা রাখতে আগ্রহীদের এভাবে রোজা রাখার পরামর্শ দিয়েছেন। প্রতি সপ্তাহে তিন দিন (সোম, বুধ ও বৃহস্পতিবার) রোজা রাখাও এক ধরণের সওমে দাউদ।


সপ্তাহের রোজা: সপ্তাহের প্রতি সোম ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখা রাসুল (সাঃ) পছন্দ করেছেন।


মাসের রোজা: প্রতি আরবি মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখের রোজাকে আইয়ামে বিজের রোজা বলে। নিয়মিতভাবে এই তিন দিনের রোজা সারা বছর রোজা রাখার সমতুল্য।


আশুরার রোজা: মহররম মাসের ১০ তারিখ হলো আশুরা। রমজানের রোজা ফরজ হওয়ার আগে আশুরার রোজা ফরজ ছিল। রমজানের রোজা ফরজ হওয়ার পর সে রোজার বিধান নফলে পরিণত হয়েছে। মহররম মাসের ১০ তারিখ আশুরার রোজার ক্ষেত্রে তার আগে বা পরে এক দিন মিলিয়ে দুটি রোজা রাখার কথা নবী (সাঃ) বলেছেন।


শাবান মাসের রোজা: নবী (সাঃ) শাবান মাসে খুব বেশি পরিমাণে রোজা রাখতেন। শাবান মাসের মধ্যভাগে (১৫ তারিখ) রোজা রাখার বিশেষ ফজিলত রয়েছে।


আরও পড়ুন

রমজানের রোজার সাথে ওমরাহর মহাসওয়াব

ছবি ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত

শাওয়াল মাসের রোজা: রমজানের পর শাওয়াল মাস। অর্থাৎ ঈদুল ফিতরের পর শাওয়াল মাসে ছয়টি রোজা রাখার বিধান রয়েছে।


জিলহজ মাসের রোজা: জিলহজ মাসের প্রথম থেকে নবম দিন পর্যন্ত মোট ৯টি রোজার ব্যাপারে হাদিসে উৎসাহিত করা হয়েছে। জিলহজ মাসের নবম দিন হলো আরাফার দিন। সেদিনের রোজার ফজিলত আরো বেশি।


মানতের রোজা: রোজার মানত করে থাকলে যে উদ্দেশ্যে মানত করা হয়েছিল তা পুরা হলে মানতকারীর ওপর রোজা পালন করা অপরিহার্য।


কাজা রোজা: যৌক্তিক ও সংগত কারণে রমজানের রোজা আদায় করতে না পারলে পরে তার কাজা আদায় করতে হবে।


কাফফারার রোজা: স্বেচ্ছায় রমজানের রোজা ভেঙে ফেললে কাজাসহ কাফফারা হিসেবে লাগাতার ৬০টি রোজা রাখতে হবে।

মন্তব্য করুন ( 0 )

মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!

আরও খবর দেখুন

রমজানের বাইরেও ফজিলতের রোজা - জানুন কখন আর কিভাবে রাখবেন

বিডিসিএন ২৪, অনলাইন ডেস্ক

image

রমজান মাস ছাড়াও বছরের বিভিন্ন সময় নানা রোজা রাখার বিধান রয়েছে। মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য এই রোজাগুলোও গুরুত্বপূর্ণ। বছরজুড়ে রাখা যায় এমন রোজাগুলো হলো:


এক দিন পর পর রোজা: একে সওমে দাউদ বলা হয়। নবী (সাঃ) এটিকে সর্বোত্তম রোজা বলেছেন এবং বেশি রোজা রাখতে আগ্রহীদের এভাবে

রোজা রাখার পরামর্শ দিয়েছেন। প্রতি সপ্তাহে তিন দিন (সোম, বুধ ও বৃহস্পতিবার) রোজা রাখাও এক ধরণের সওমে দাউদ।


সপ্তাহের রোজা: সপ্তাহের প্রতি সোম ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখা রাসুল (সাঃ) পছন্দ করেছেন।


মাসের রোজা: প্রতি আরবি মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখের রোজাকে আইয়ামে বিজের রোজা বলে। নিয়মিতভাবে এই তিন দিনের রোজা সারা বছর রোজা রাখার সমতুল্য।


আশুরার রোজা: মহররম মাসের ১০ তারিখ হলো আশুরা। রমজানের রোজা ফরজ হওয়ার আগে আশুরার রোজা ফরজ ছিল। রমজানের রোজা ফরজ হওয়ার পর সে রোজার বিধান নফলে পরিণত হয়েছে। মহররম মাসের ১০ তারিখ আশুরার রোজার ক্ষেত্রে তার আগে বা