নবী-রাসুলরা ছিলেন ক্ষমা, সহনশীলতা ও সহিষ্ণুতার প্রতীক। তাদের জীবনী মানবতার জন্য অনুপম দৃষ্টান্ত। তাদের ক্ষমার গুণাবলী আমাদের জন্য অনুসরণীয়।
কাবিল ও হাবিলের ঘটনা ক্ষমার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। হাবিল অন্যায়ের বদলে অন্যায় করেননি, বরং ক্ষমা ও সহনশীলতা অবলম্বন করেছেন।
১০ জন বিমাতা ভাই ইউসুফ (আ.)-কে মেরে ফেলার ষড়যন্ত্র করে। কিন্তু ইউসুফ (আ.) তাদের ক্ষমা করে দেন।
মহানবী (সা.) ছিলেন ক্ষমার মূর্তপ্রতীক। তিনি মক্কা বিজয়ের সময় শত্রুদের ক্ষমা করে দেন।
রাসুলুল্লাহ (সা.) মক্কা বিজয়ের সময় শত্রুদের প্রতিশোধ নেননি। তিনি তাদের ওপর ক্ষমা ও দয়া প্রদর্শন করেন।
নবী-রাসুলদের ক্ষমার আদর্শ আমাদের জীবনে অনুসরণ করার জন্য একটি অনন্য দৃষ্টান্ত। তাদের জীবনী থেকে আমরা শেখা নির্দেশ গ্রহণ করতে পারি।
মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!