logo

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

logo

BDCN24 হল সংবাদ, মতামত এবং বিনোদনের জন্য একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক মাল্টিমিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এটি পাঠক এবং শ্রোতাদের রাখার জন্য একটি ২৪/৭/৩৬৫ এর প্ল্যাটফর্ম

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

হোম - ধর্ম ও জীবন- কোরবানির পেছনের প্রকৃত ইতিহাস ও ইসলামী বিধান

কোরবানির পেছনের প্রকৃত ইতিহাস ও ইসলামী বিধান

কোরবানির পেছনের প্রকৃত ইতিহাস ও ইসলামী বিধান । ছবি প্রতিনিধি

কোরবানি শুধু ইসলামের অংশ নয়, বরং মানব ইতিহাসের সূচনালগ্ন থেকেই মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভের অন্যতম উপায় হিসেবে এই বিধান জারি ছিল। কোরবানি শব্দটি এসেছে আরবি "কুরবান" থেকে, যার অর্থ হলো "নিকটবর্তী হওয়া"। ইসলামি শরিয়তের দৃষ্টিতে, এটি এমন এক ইবাদত—যার মাধ্যমে জ্ঞানসম্পন্ন, প্রাপ্তবয়স্ক মুসলমান নির্ধারিত সময়ে (১০ থেকে ১২ জিলহজ) মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নির্দিষ্ট পশু জবাই করেন।



আরও পড়ুন

বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে ভালো ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করতে চাই : ড. মুহাম্মদ ইউনূস

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার

আদিকাল থেকেই কোরবানির বিধান চালু ছিল। হজরত আদম (আ.)-এর দুই সন্তান হাবিল ও কাবিল কোরবানি করেছিলেন। হাবিল একটি উৎকৃষ্ট দুম্বা কোরবানি দেন, আর কাবিল শস্য কোরবানি করেন। তখন আকাশ থেকে আগুন নেমে হাবিলের কোরবানি কবুল করে নেয়—যা ছিল আল্লাহর পক্ষ থেকে কবুলের নিদর্শন।


ইসলামে কোরবানির সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা হলো হজরত ইবরাহিম (আ.) ও তাঁর পুত্র হজরত ইসমাইল (আ.)-এর পরীক্ষার কাহিনি। আল্লাহর আদেশে পুত্রকে কোরবানি করতে প্রস্তুত হয়ে তিনি ত্যাগের এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। এই ঘটনাকে স্মরণ করেই মুসলিম উম্মাহ প্রতিবছর কোরবানি পালন করে থাকে।


রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, 

"কোরবানি তোমাদের পিতা ইবরাহিম (আ.)-এর সুন্নত।" (তিরমিজি)


আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে ঘোষণা করেন,
"আমি প্রত্যেক উম্মতের জন্য কোরবানির বিধান দিয়েছি, যেন তারা আল্লাহর দেওয়া রিজিক থেকে নির্দিষ্ট পশু জবাইয়ের সময় তাঁর নাম স্মরণ করে।" (সুরা হজ: ৩৪)


কোরবানির মাধ্যমে কেবল পশু জবাই নয়, মূলত মানুষের মধ্যে ত্যাগ, আন্তরিকতা ও তাকওয়া জাগ্রত হয়। এটি আল্লাহর সন্তুষ্টির এক অনন্য মাধ্যম, যা ব্যক্তি জীবনে আত্মশুদ্ধি ও সামষ্টিক জীবনে সহমর্মিতার বার্তা দেয়।

মন্তব্য করুন ( 0 )

মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!

আরও খবর দেখুন

কোরবানির পেছনের প্রকৃত ইতিহাস ও ইসলামী বিধান

মইনুল ইসলাম গাজী, ইসলামিক প্রতিনিধি

image

কোরবানি শুধু ইসলামের অংশ নয়, বরং মানব ইতিহাসের সূচনালগ্ন থেকেই মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভের অন্যতম উপায় হিসেবে এই বিধান জারি ছিল। কোরবানি শব্দটি এসেছে আরবি "কুরবান" থেকে, যার অর্থ হলো "নিকটবর্তী হওয়া"। ইসলামি শরিয়তের দৃষ্টিতে, এটি এমন এক ইবাদত—যার মাধ্যমে জ্ঞানসম্পন্ন, প্রাপ্তবয়স্ক মুসলমান নির্ধারিত সময়ে (১০ থেকে ১২ জিলহজ) মহান

আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নির্দিষ্ট পশু জবাই করেন।